অনলাইন নিউজ : বাঙালী ডাক্তার শিউলি প্রমাণ করলেন , স্বামী ছাড়াই মা হওয়া সম্ভব । ডা. শিউলি মুখোপাধ্যায় থাকেন কলকাতায়। । ‘একক মাতৃত্ব’ নিয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টিতে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন তিনি। বন্ধ্যাত্ব নিরসন করাই তার প্রধান নেশা । শত নারীর মুখে মাতৃত্বের হাসি ফুটিয়েছেন তিনি। অল্প খরচে অনেক বন্ধা নারীর কোলে শিশু তুলে দিয়ে হাসি ফুটিয়েছেন তিনি । এবার নিজেই আবিবাহিত থেকেও সন্তানের মা হলেন । দেড় বছর আগে তিনি সিদ্ধান্ত নেন যে তিনি মা হবে , গর্ভে সন্তান ধারন করবেন । সেই চিন্তা থেকেই সে এখন এক পুত্র সন্তানের সিঙ্গেল প্যারেন্ট । ডাঃ শিউলির বয়স এখন ৩৯ বছর । তিনি অনেক আগেই সিদ্ধান্ত নেন বিয়ে করবেন না । উচ্চতর ডিগ্রী এমডি পড়ার সময় পারিবারিক ভাবে বিয়ের জন্য চাপ ছিল ।কিন্তু বিয়ে না করার বিষয়ে তিনি অটল থাকেন । অবশেষে নিজের একাকীত্ব কাটাতে নিজেরই হাসপাতালের স্পার্ম ব্যাংক থেকে স্পার্ম নিয়ে নিজ দেহের নির্দিষ্ট জায়গায় স্থাপন করেন । এভাবেই গর্ভবতী হয়ে জন্ম দেন এক ফুটফুটে পুত্র সন্তান । সন্তানের নাম রাখেন 'রণ' ।
সেন্টমার্টিন দ্বীপে শিক্ষক-ছাত্রীর অসম বাল্য বিয়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে সেন্টমার্টিন দ্বীপে তোলপাড় চলছে। এদিকে বাল্য বিয়ে করার অভিযোগে শিক্ষককে চাকুরী থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে। জানা গেছে, সেন্টমার্টিন দ্বীপ সরকারী প্রাইমারী স্কুলে প্যারা-টিচার হিসাবে কর্মরত সাইদুর রহমান। পৈত্রিক নিবাস নেত্রকোনা। বয়স ৪০ এর উপরে। গত প্রায় ৮ বছর আগে জীবিকার সন্ধানে সেন্টমার্টিন দ্বীপে এসেছিলেন। কিছুদিন ভবঘুরে হিসাবে থাকার পর ২নং ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার আবদুল আমিনের চা দোকানের কর্মচারী হিসাবে কাজ করেন। এরপর তিনি একটি ছোট্ট একটি দোকান দেন। থাকতেন দ্বীপের জেলা পরিষদ ডাক বাংলোর ছাদে। সেখানে অবস্থান করে বেশ কয়েকজন স্কুল শিক্ষার্থীদের প্রাইভেট পড়াতেন। তাদের মধ্যে স্কুল ছাত্রী হাফসা বিবি একজন। হাফসা বিবি সেন্টমার্টিন দ্বীপ ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের ডেইলপাড়া হাকিম আলী ও সাইলা বেগমের মেয়ে। এরপর সরকারী প্রাইমারী স্কুলে শিক্ষক সংকটের সুবাদে তৎকালীন ম্যানেজিং কমিটির সহায়তায় ২০১৫ সালের মাঝামাঝি সময়ে সেন্টমার্টিন দ্বীপ সরকারী প্রাইমারী স্কুলে প্যারা-টিচার হিসাবে নিয়োগ পান। হাফসা বিবির সাথে প্রেমের সর্ম্পক গড়ে উঠে ৪র্থ শ...
অনলাইন নিউজ : ময়মনসিংহের ত্রিশালে শিশুকে ধর্ষণ ও খুন করে গ্রেফতার হয়েছে এক চরমোনাই পীরের মুরিদ । শিশুটির বয়স চার বছর । শিশুটি প্রতিদিনের মত মক্তবে পড়তে আসলে ছুটির পর বাড়ি যেতে দেয়নি এই খুনি শিক্ষক মোবারক হোসেন । চরমোনাই পীরের মুরিদ শিক্ষক মোবারক হোসেন কৌশলে একটি কক্ষে এই কন্যা শিশুকে আটকিয়ে ধর্ষণ করতে থাকে । এমতাবস্থায় শিশুটির চিৎকারে আশপাশের মানুষ এসে শিশুটিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলে সেখানে শিশুটির মৃত্যু হয় । মেয়েটির বাবা বাদী হয়ে ত্রিশাল থানার মামলা করলে পুলিশ ঐ নরপশুকে গ্রেফতার করে ।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন