শিক্ষক নিয়োগে নতুন পদ্ধতি এখন সময়ের দাবি
শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড । দেশের তথা জাতির সার্বিক উন্নয়ন নির্ভর করে মানসম্মত শিক্ষার উপর । পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে দ্রুত গতিতে । সমসাময়িক প্রয়োজনীয় শিক্ষা জাতিকে উপহার দিতে না পারলে অন্যান্য দেশের তুলনায় আমাদের পিছিয়ে পড়তে হবে ।
তবে মানসম্মত প্রকৃত শিক্ষা দিয়ে জাতিকে আধুনিক জগতের সাথে তাল মিলিয়ে নিয়ে যেতে হলে প্রথমেই যা দরকার তা হলো দক্ষ মানসম্মত শিক্ষক ।
তাই ভাল ও মানসম্মত শিক্ষক নিয়োগের জন্য কিছু পদ্ধতি তুলে ধরা হলো .....
১.প্রাথমিক থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত শিক্ষক নিয়োগের জন্য একটি সরকারি ভাবে বিভাগ থাকবে ।
২.বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ ডিগ্রীধারীরা শিক্ষক হওয়ার জন্য আবেদন করবেন ।
৩.নির্দিষ্ট একাডেমিক ফলাফল বাদে কেউ আবেদন করতে পারবে না ।
৪.আবেদনকারীদের মধ্যে থেকে সর্বোচ্চ ফলাফলের ভিত্তিতে ১০% প্রার্থীকে প্রাথমিকভাবে বাছাই করতে হবে ।
৫.প্রাথমিকভাবে বাছাইকৃত প্রার্থীদের ১ বছরের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে ।
৬.প্রশিক্ষণের পর আবার বাছাই পরীক্ষা নিতে হবে এবং ভালো ফলাফল অর্জনকরীদের রেখে বাকি প্রার্থী বাদ দিতে হবে ।এখানে অর্ধেক প্রার্থী রাখা যায় ।
৭.বাছাইকৃত প্রার্থীদের বিশেষজ্ঞ শিক্ষকের তত্ত্বাবধানে বিভিন্ন বিদ্যালয়ে ১ বছরের জন্যে পাঠদান প্রশিক্ষণের জন্য পাঠাতে হবে ।
৮. সেখানে বিভিন্ন শিক্ষকদের পাঠদান পদ্ধতি পর্যবেক্ষণ করবেন এবং নিজে শ্রেণীতে পাঠদান করবেন ।
৯. বিশেষজ্ঞ শিক্ষক প্রার্থীর কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণ করবেন এবং বিশেষ পদ্ধতিতে নাম্বারিং ( নাম্বার প্রদান ) করবেন । প্রাপ্ত নম্বর বিশেষজ্ঞ শিক্ষক কেন্দ্রীয় নিয়োগ বোর্ডে পাঠাবেন ।
১০. পুনরায় প্রার্থীদের বাছাই পরীক্ষা নিতে হবে এবং বাছাই পরীক্ষার নম্বর ও বিশেষজ্ঞ শিক্ষকের দেয়া নম্বর একত্রে যোগ করে চুড়ান্ত ফলাফল তৈরি করতে হবে ।
১১. চুড়ান্ত তালিকায় প্রয়োজনীয় সংখ্যক প্রার্থীর তালিকা করতে হবে এবং ৪ টি ধাপে প্রার্থীদের ভাগ করে তালিকা করতে হবে ।
১২. সর্বোচ্চ নম্বর প্রাপ্ত প্রার্থীদের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে , পরবর্তী ধাপের প্রার্থীদের মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে , তারপর ধাপের প্রার্থীদের কলেজে এবং শেষ ধাপে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিতে হবে ।
১৩. নিয়োগ প্রক্রিয়া অনলাইন ভিত্তিক ও নিরপেক্ষ হতে হবে ।
১৪.অনলাইনে / ওয়েবসাইটে প্রার্থীরা তাদের ফলাফলের অবস্থা দেখতে পারবেন ।
১৫. অন্যান্য পেশা থেকে সম্মান জনক বেতনের ব্যবস্থা করতে হবে ।
১৬. শিক্ষকবৃন্দের পাঠদান সংক্রান্ত পড়াশুনা ও গবেষণার পর্যাপ্ত সময় দিতে হবে ।
১৭.এ জন্য প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে ।
১৮. দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠান প্রধান পদায়নের ব্যবস্থা করতে হবে ।
১৯. আপনাদের আরো কিছু মতামত থাকলে সেটাও গ্রহণ করা হবে ।
মমতাজ আহমেদ তাজ
সম্পাদক : দৈনিক শিক্ষার আলো
ও বাংলা সংবাদ
তবে মানসম্মত প্রকৃত শিক্ষা দিয়ে জাতিকে আধুনিক জগতের সাথে তাল মিলিয়ে নিয়ে যেতে হলে প্রথমেই যা দরকার তা হলো দক্ষ মানসম্মত শিক্ষক ।
তাই ভাল ও মানসম্মত শিক্ষক নিয়োগের জন্য কিছু পদ্ধতি তুলে ধরা হলো .....
১.প্রাথমিক থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত শিক্ষক নিয়োগের জন্য একটি সরকারি ভাবে বিভাগ থাকবে ।
২.বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ ডিগ্রীধারীরা শিক্ষক হওয়ার জন্য আবেদন করবেন ।
৩.নির্দিষ্ট একাডেমিক ফলাফল বাদে কেউ আবেদন করতে পারবে না ।
৪.আবেদনকারীদের মধ্যে থেকে সর্বোচ্চ ফলাফলের ভিত্তিতে ১০% প্রার্থীকে প্রাথমিকভাবে বাছাই করতে হবে ।
৫.প্রাথমিকভাবে বাছাইকৃত প্রার্থীদের ১ বছরের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে ।
৬.প্রশিক্ষণের পর আবার বাছাই পরীক্ষা নিতে হবে এবং ভালো ফলাফল অর্জনকরীদের রেখে বাকি প্রার্থী বাদ দিতে হবে ।এখানে অর্ধেক প্রার্থী রাখা যায় ।
৭.বাছাইকৃত প্রার্থীদের বিশেষজ্ঞ শিক্ষকের তত্ত্বাবধানে বিভিন্ন বিদ্যালয়ে ১ বছরের জন্যে পাঠদান প্রশিক্ষণের জন্য পাঠাতে হবে ।
৮. সেখানে বিভিন্ন শিক্ষকদের পাঠদান পদ্ধতি পর্যবেক্ষণ করবেন এবং নিজে শ্রেণীতে পাঠদান করবেন ।
৯. বিশেষজ্ঞ শিক্ষক প্রার্থীর কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণ করবেন এবং বিশেষ পদ্ধতিতে নাম্বারিং ( নাম্বার প্রদান ) করবেন । প্রাপ্ত নম্বর বিশেষজ্ঞ শিক্ষক কেন্দ্রীয় নিয়োগ বোর্ডে পাঠাবেন ।
১০. পুনরায় প্রার্থীদের বাছাই পরীক্ষা নিতে হবে এবং বাছাই পরীক্ষার নম্বর ও বিশেষজ্ঞ শিক্ষকের দেয়া নম্বর একত্রে যোগ করে চুড়ান্ত ফলাফল তৈরি করতে হবে ।
১১. চুড়ান্ত তালিকায় প্রয়োজনীয় সংখ্যক প্রার্থীর তালিকা করতে হবে এবং ৪ টি ধাপে প্রার্থীদের ভাগ করে তালিকা করতে হবে ।
১২. সর্বোচ্চ নম্বর প্রাপ্ত প্রার্থীদের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে , পরবর্তী ধাপের প্রার্থীদের মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে , তারপর ধাপের প্রার্থীদের কলেজে এবং শেষ ধাপে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিতে হবে ।
১৩. নিয়োগ প্রক্রিয়া অনলাইন ভিত্তিক ও নিরপেক্ষ হতে হবে ।
১৪.অনলাইনে / ওয়েবসাইটে প্রার্থীরা তাদের ফলাফলের অবস্থা দেখতে পারবেন ।
১৫. অন্যান্য পেশা থেকে সম্মান জনক বেতনের ব্যবস্থা করতে হবে ।
১৬. শিক্ষকবৃন্দের পাঠদান সংক্রান্ত পড়াশুনা ও গবেষণার পর্যাপ্ত সময় দিতে হবে ।
১৭.এ জন্য প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে ।
১৮. দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠান প্রধান পদায়নের ব্যবস্থা করতে হবে ।
১৯. আপনাদের আরো কিছু মতামত থাকলে সেটাও গ্রহণ করা হবে ।
মমতাজ আহমেদ তাজ
সম্পাদক : দৈনিক শিক্ষার আলো
ও বাংলা সংবাদ

Boyos sima 4o bochor porjnno korle valo hoto.
উত্তরমুছুন