অন্যকে ফাঁসাতে নিজের মেয়েকে হত্যা করলো পাষণ্ড বাবা
অনলাইন ডেস্ক : বিউটি আক্তারের আসল খুনি বিউটির বাবা সায়েল আলী । হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জে কিশোরী বিউটি লাশ পাওয়া যায় হাওড়ের ধারে । হত্যা মামলার বাদী সায়েদ আলী বিউটির বাবা । সে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকার করেন বাবুলকে ফাসাতে সে নিজের মেয়েকে হত্যা করেছে । জবানবন্দিতে যা বলা হয়েছে তদন্তের স্বার্থে সবকিছু প্রকাশ করা হচ্ছে না বলে জানিয়েছে পুলিশ। তবে সে নিজের মেয়েকে হত্যার কথা স্বীকার করেছে । হবিগঞ্জ পুলিশের একাধিক কর্মকর্তা এ কথা জানিয়েছেন ।
এর আগে আমাদের "বাংলা সংবাদ" অনলাইন পত্রিকায় আসামি বাবুলের গ্রেফতারের খবর প্রকাশিত হয়েছিল । নিচে আগের প্রচারিত খবর দেয়া হলো ,,,,,,,
-------------------------------------------------
অবশেষে হবিগঞ্জ বিয়ানীবাজার থেকে আটক করা হলো চাঞ্চল্যকর বিউটি ধর্ষণ ও হত্যা মামলার আসামি বাবুল মিয়াকে ।পুলিশ তাকে আটক করতে না পারলেও র্যাব তাকে আটক করতে সক্ষম হলো । বিউটিকে অপহরণ , ধর্ষণ ও হত্যা করে সে বিয়ানীবাজারের রামদা গ্রামে ফুফুর বাড়িতে লুকিয়ে ছিল ।গোপন সংবাদ পেয়ে র্যাব সেখানে অভিযান চালিয়ে বাবুল মিয়াকে আটক করে । বিউটি আক্তারকে যাতায়াতের পথে উত্ত্যক্ত করতো এই বাবুল মিয়া ।বাবুল ছিল বিউটিদের প্রতিবেশী ২ সন্তানের বাবা । এ বিষয়ে বিউটি অভিযোগ করলে গত ২১ জানুয়ারি বিউটিকে অপহরণ করে ধর্ষণ করে বাবুল ।অজ্ঞাত স্থানে আটকে রেখে ২০ দিন ধর্ষণের পর অনেক অনুরোধের পর ৯ ফেব্রুয়ারি বিউটিকে ফেরত দেয় বাবুল । এরপর গত ১২ ফেব্রুয়ারি বিউটির বাবা বাবুল ও বাবুলের মায়ের নামে হবিগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলা করেন । পুলিশ কিছুতেই আসামি বাবুলকে আটক করতে পারে না ।উপরোন্ত বাবুল মামলা তুলে নিতে হুমকি দিতে থাকে । পুনরায় বিউটিকে অপহরন করবে বলে প্রকাশ্যে ঘোষণা দেয় বাবুল । নিরাপত্তার জন্য বিউটিকে ১৩ মার্চ নানার বাড়ি লাখাইয়ে রাখা হয় । কিন্তু ১৬ মার্চ সেখান থেকে আবার অপহরণ করে বাবুল মিয়া ।পরদিন ১৭ মার্চ বিউটির ক্ষত বিক্ষত মৃতদেহ ব্রাহ্মণডোরা হাওড় থেকে উদ্ধার করা হয়। এমন নির্মম হত্যা ও ধর্ষণের বিচার চেয়ে এলাকায় তীব্র ক্ষোভ বিরাজ করছে । পুলিশ ইচ্ছে করলেই বিউটির জীবন বাঁচাতে পারতো বলে অনেকেই মন্তব্য করেছে । এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার দাবি এলাকাবাসীর ।

-------------------------------------------------
অবশেষে হবিগঞ্জ বিয়ানীবাজার থেকে আটক করা হলো চাঞ্চল্যকর বিউটি ধর্ষণ ও হত্যা মামলার আসামি বাবুল মিয়াকে ।পুলিশ তাকে আটক করতে না পারলেও র্যাব তাকে আটক করতে সক্ষম হলো । বিউটিকে অপহরণ , ধর্ষণ ও হত্যা করে সে বিয়ানীবাজারের রামদা গ্রামে ফুফুর বাড়িতে লুকিয়ে ছিল ।গোপন সংবাদ পেয়ে র্যাব সেখানে অভিযান চালিয়ে বাবুল মিয়াকে আটক করে । বিউটি আক্তারকে যাতায়াতের পথে উত্ত্যক্ত করতো এই বাবুল মিয়া ।বাবুল ছিল বিউটিদের প্রতিবেশী ২ সন্তানের বাবা । এ বিষয়ে বিউটি অভিযোগ করলে গত ২১ জানুয়ারি বিউটিকে অপহরণ করে ধর্ষণ করে বাবুল ।অজ্ঞাত স্থানে আটকে রেখে ২০ দিন ধর্ষণের পর অনেক অনুরোধের পর ৯ ফেব্রুয়ারি বিউটিকে ফেরত দেয় বাবুল । এরপর গত ১২ ফেব্রুয়ারি বিউটির বাবা বাবুল ও বাবুলের মায়ের নামে হবিগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলা করেন । পুলিশ কিছুতেই আসামি বাবুলকে আটক করতে পারে না ।উপরোন্ত বাবুল মামলা তুলে নিতে হুমকি দিতে থাকে । পুনরায় বিউটিকে অপহরন করবে বলে প্রকাশ্যে ঘোষণা দেয় বাবুল । নিরাপত্তার জন্য বিউটিকে ১৩ মার্চ নানার বাড়ি লাখাইয়ে রাখা হয় । কিন্তু ১৬ মার্চ সেখান থেকে আবার অপহরণ করে বাবুল মিয়া ।পরদিন ১৭ মার্চ বিউটির ক্ষত বিক্ষত মৃতদেহ ব্রাহ্মণডোরা হাওড় থেকে উদ্ধার করা হয়। এমন নির্মম হত্যা ও ধর্ষণের বিচার চেয়ে এলাকায় তীব্র ক্ষোভ বিরাজ করছে । পুলিশ ইচ্ছে করলেই বিউটির জীবন বাঁচাতে পারতো বলে অনেকেই মন্তব্য করেছে । এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার দাবি এলাকাবাসীর ।

মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন