বাংলা ভাষা পৃথিবীর বুকে প্রায় ৩৫০০ ভাষার মধ্যে সবচেয়ে শ্রুতিমধুর ভাষা হিসাবে স্বীকৃতি পেলো ।জাতিসংঘ ইউনেস্কো অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষা করে এই স্বীকৃতি দিয়েছে । বিস্তারিত আসছে অতি শীঘ্রই ,,,
অনলাইন নিউজ : বাঙালী ডাক্তার শিউলি প্রমাণ করলেন , স্বামী ছাড়াই মা হওয়া সম্ভব । ডা. শিউলি মুখোপাধ্যায় থাকেন কলকাতায়। । ‘একক মাতৃত্ব’ নিয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টিতে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন তিনি। বন্ধ্যাত্ব নিরসন করাই তার প্রধান নেশা । শত নারীর মুখে মাতৃত্বের হাসি ফুটিয়েছেন তিনি। অল্প খরচে অনেক বন্ধা নারীর কোলে শিশু তুলে দিয়ে হাসি ফুটিয়েছেন তিনি । এবার নিজেই আবিবাহিত থেকেও সন্তানের মা হলেন । দেড় বছর আগে তিনি সিদ্ধান্ত নেন যে তিনি মা হবে , গর্ভে সন্তান ধারন করবেন । সেই চিন্তা থেকেই সে এখন এক পুত্র সন্তানের সিঙ্গেল প্যারেন্ট । ডাঃ শিউলির বয়স এখন ৩৯ বছর । তিনি অনেক আগেই সিদ্ধান্ত নেন বিয়ে করবেন না । উচ্চতর ডিগ্রী এমডি পড়ার সময় পারিবারিক ভাবে বিয়ের জন্য চাপ ছিল ।কিন্তু বিয়ে না করার বিষয়ে তিনি অটল থাকেন । অবশেষে নিজের একাকীত্ব কাটাতে নিজেরই হাসপাতালের স্পার্ম ব্যাংক থেকে স্পার্ম নিয়ে নিজ দেহের নির্দিষ্ট জায়গায় স্থাপন করেন । এভাবেই গর্ভবতী হয়ে জন্ম দেন এক ফুটফুটে পুত্র সন্তান । সন্তানের নাম রাখেন 'রণ' ।
সেন্টমার্টিন দ্বীপে শিক্ষক-ছাত্রীর অসম বাল্য বিয়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে সেন্টমার্টিন দ্বীপে তোলপাড় চলছে। এদিকে বাল্য বিয়ে করার অভিযোগে শিক্ষককে চাকুরী থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে। জানা গেছে, সেন্টমার্টিন দ্বীপ সরকারী প্রাইমারী স্কুলে প্যারা-টিচার হিসাবে কর্মরত সাইদুর রহমান। পৈত্রিক নিবাস নেত্রকোনা। বয়স ৪০ এর উপরে। গত প্রায় ৮ বছর আগে জীবিকার সন্ধানে সেন্টমার্টিন দ্বীপে এসেছিলেন। কিছুদিন ভবঘুরে হিসাবে থাকার পর ২নং ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার আবদুল আমিনের চা দোকানের কর্মচারী হিসাবে কাজ করেন। এরপর তিনি একটি ছোট্ট একটি দোকান দেন। থাকতেন দ্বীপের জেলা পরিষদ ডাক বাংলোর ছাদে। সেখানে অবস্থান করে বেশ কয়েকজন স্কুল শিক্ষার্থীদের প্রাইভেট পড়াতেন। তাদের মধ্যে স্কুল ছাত্রী হাফসা বিবি একজন। হাফসা বিবি সেন্টমার্টিন দ্বীপ ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের ডেইলপাড়া হাকিম আলী ও সাইলা বেগমের মেয়ে। এরপর সরকারী প্রাইমারী স্কুলে শিক্ষক সংকটের সুবাদে তৎকালীন ম্যানেজিং কমিটির সহায়তায় ২০১৫ সালের মাঝামাঝি সময়ে সেন্টমার্টিন দ্বীপ সরকারী প্রাইমারী স্কুলে প্যারা-টিচার হিসাবে নিয়োগ পান। হাফসা বিবির সাথে প্রেমের সর্ম্পক গড়ে উঠে ৪র্থ শ...
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় এক মাদ্রাসা ছাত্রীকে ধর্ষন করেছে এক মসজিদের ইমাম ।পুলিশ তাকে আটক করেছে । ঐ ছাত্রীর বড় ভাইয়ের অভিযোগের প্রেক্ষিতে পুলিশ ঐ ইমাম কে আটক করেছে। পুলিশগত বুধবার ইমাম কে আটক করে বলেছে ঐ ছাত্রী মক্তবে পড়তে গিয়ে ঐ ইমাম কতৃক একাধিকবার ধর্ষণের শিকার হয়েছে বলে মামলায় উল্লেখ আছে । মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার অলুয়া সিনিয়র মাদরাসার ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী বাড়ির পার্শ্ববর্তী মসজিদের ইমাম আবুল বাশারের কাছে কোরআন শিখতে প্রতিদিন মক্তবে যায়। দীর্ঘ প্রায় ৬ মাস যাবৎ মক্তবে পড়াকালে ইমাম আবুল বাশার ছাত্রীকে মসজিদের ২য় তলায় ছাদে কয়েক মাস পূর্ব থেকে একাধিকবার ধর্ষণ করে। ঐ ছাত্রীর বড় ভাই ইমামের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ এনে ব্রাহ্মণপাড়া থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে থানায় মামলা করেন। মামলার পরদিন গত বুধবার অভিযুক্ত ইমাম দেবিদ্বার উপজেলার নোয়াগাঁও গ্রামের মো. আবু তাহেরের ছেলে মো. আবুল বাশারকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরবর্তীতে আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন